BN/Prabhupada 0401 - শ্রী শ্রী শিক্ষাষ্টকমের সারমর্ম: Difference between revisions
(Created page with "<!-- BEGIN CATEGORY LIST --> Category:1080 Bengali Pages with Videos Category:Prabhupada 0401 - in all Languages Category:BN-Quotes - 1968 Category:BN-Quotes - P...") |
No edit summary |
||
Line 7: | Line 7: | ||
[[Category:BN-Quotes - in USA, Los Angeles]] | [[Category:BN-Quotes - in USA, Los Angeles]] | ||
<!-- END CATEGORY LIST --> | <!-- END CATEGORY LIST --> | ||
<!-- BEGIN NAVIGATION BAR -- | <!-- BEGIN NAVIGATION BAR -- DO NOT EDIT OR REMOVE --> | ||
{{1080 videos navigation - All Languages| | {{1080 videos navigation - All Languages|Bengali|BN/Prabhupada 0400 - শ্রীশ্রী শিক্ষাষ্টক - তাৎপর্য|0400|BN/Prabhupada 0402 - বিভাবরী শেষ - তাৎপর্য প্রথম ভাগ|0402}} | ||
<!-- END NAVIGATION BAR --> | <!-- END NAVIGATION BAR --> | ||
<!-- BEGIN ORIGINAL VANIQUOTES PAGE LINK--> | <!-- BEGIN ORIGINAL VANIQUOTES PAGE LINK--> | ||
Line 22: | Line 22: | ||
<!-- BEGIN AUDIO LINK --> | <!-- BEGIN AUDIO LINK --> | ||
<mp3player>https://s3.amazonaws.com/vanipedia/ | <mp3player>https://s3.amazonaws.com/vanipedia/purports_and_songs/V14-6_681228PU_LA_sri_sri_siksastakam_purport.mp3</mp3player> | ||
<!-- END AUDIO LINK --> | <!-- END AUDIO LINK --> | ||
Line 30: | Line 30: | ||
<!-- BEGIN TRANSLATED TEXT --> | <!-- BEGIN TRANSLATED TEXT --> | ||
ভগবান | ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু তার শিষ্যদেরকে কৃষ্ণ ভাবনামৃত বিজ্ঞানের উপর বই লিখতে নির্দেশ দিয়েছেন। যারা তাঁকে অনুসরণ করেন তাঁরা আজও এই কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন ভগবান চৈতন্য মহাপ্রভু দ্বারা শেখানো তত্ত্বজ্ঞানের বিস্তার এবং ব্যবহারিক প্রয়োগ প্রকৃতপক্ষে অনেক বেশী পরিমাণে রয়েছে, তা সঠিক এবং সামঞ্জস্যপূর্ণ এর কারণ হচ্ছে নিরবচ্ছিন্ন পরম্পরা ধারা তথাপি, ভগবান চৈতন্য মহাপ্রভু নিজে তার যৌবনে ব্যাপকভাবে একজন পণ্ডিত হিসাবে প্রখ্যাত ছিলেন। তিনি আমাদের জন্য শিক্ষাষ্টক নামে আটটি শ্লোক দিয়েছেন। | ||
শ্রীকৃষ্ণ সংকীর্তনের জয় হোক, যেটা বহু কাল ধরে হৃদয়ের জমে থাকা সমস্ত ময়লা পরিষ্কার করে। এভাবে জাগতিক জীবনের দাবানল নির্বাপিত হয় এবং, জন্ম ও মৃত্যুর পুনরাবৃত্তি বিলুপ্ত হয়। দ্বিতীয় শ্লোকে, হে ভগবান, তোমার পবিত্র নাম জীবকে সকল আশীর্বাদ প্রদান করতে পারে। আপনার শত সহস্র, অনন্ত নাম আছে, যেমন কৃষ্ণ, গোবিন্দ, ইত্যাদি। এই দিব্য নামগুলির মধ্যে আপনি আপনার সমস্ত চিন্ময় শক্তি নিয়োগ করেছেন, এবং এই পবিত্র নাম জপের জন্য কোন কঠোর নিয়ম নেই। হে ভগবান, আপনি দয়া করে আপনার পবিত্র নাম দ্বারা সহজে আপনার আশ্রয়ে আসার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, আমার এই নামে কোন রুচি নেই। তিন - একজন ব্যক্তি তখনই নাম করতে পারেন, যখন তিনি নিজেকে পথের পাশে পড়ে থাকা তৃণের চেয়েও দীনহীন মনে করেন এবং বৃক্ষের চেয়েও সহিষ্ণু হন সবরকম মিথ্যা অহংঙ্কার ত্যাগ করেন, এবং অন্যদেরকে সম্মান প্রদান করেন। এই রকম মনের এমন স্থিতিতে কোন ব্যক্তি নিরন্তর ভগবানের দিব্য নাম উচ্চারণ করতে পারেন। | |||
<!-- END TRANSLATED TEXT --> | <!-- END TRANSLATED TEXT --> |
Latest revision as of 07:09, 22 December 2021
Purport Excerpt to Sri Sri Siksastakam -- Los Angeles, December 28, 1968
ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু তার শিষ্যদেরকে কৃষ্ণ ভাবনামৃত বিজ্ঞানের উপর বই লিখতে নির্দেশ দিয়েছেন। যারা তাঁকে অনুসরণ করেন তাঁরা আজও এই কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন ভগবান চৈতন্য মহাপ্রভু দ্বারা শেখানো তত্ত্বজ্ঞানের বিস্তার এবং ব্যবহারিক প্রয়োগ প্রকৃতপক্ষে অনেক বেশী পরিমাণে রয়েছে, তা সঠিক এবং সামঞ্জস্যপূর্ণ এর কারণ হচ্ছে নিরবচ্ছিন্ন পরম্পরা ধারা তথাপি, ভগবান চৈতন্য মহাপ্রভু নিজে তার যৌবনে ব্যাপকভাবে একজন পণ্ডিত হিসাবে প্রখ্যাত ছিলেন। তিনি আমাদের জন্য শিক্ষাষ্টক নামে আটটি শ্লোক দিয়েছেন।
শ্রীকৃষ্ণ সংকীর্তনের জয় হোক, যেটা বহু কাল ধরে হৃদয়ের জমে থাকা সমস্ত ময়লা পরিষ্কার করে। এভাবে জাগতিক জীবনের দাবানল নির্বাপিত হয় এবং, জন্ম ও মৃত্যুর পুনরাবৃত্তি বিলুপ্ত হয়। দ্বিতীয় শ্লোকে, হে ভগবান, তোমার পবিত্র নাম জীবকে সকল আশীর্বাদ প্রদান করতে পারে। আপনার শত সহস্র, অনন্ত নাম আছে, যেমন কৃষ্ণ, গোবিন্দ, ইত্যাদি। এই দিব্য নামগুলির মধ্যে আপনি আপনার সমস্ত চিন্ময় শক্তি নিয়োগ করেছেন, এবং এই পবিত্র নাম জপের জন্য কোন কঠোর নিয়ম নেই। হে ভগবান, আপনি দয়া করে আপনার পবিত্র নাম দ্বারা সহজে আপনার আশ্রয়ে আসার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, আমার এই নামে কোন রুচি নেই। তিন - একজন ব্যক্তি তখনই নাম করতে পারেন, যখন তিনি নিজেকে পথের পাশে পড়ে থাকা তৃণের চেয়েও দীনহীন মনে করেন এবং বৃক্ষের চেয়েও সহিষ্ণু হন সবরকম মিথ্যা অহংঙ্কার ত্যাগ করেন, এবং অন্যদেরকে সম্মান প্রদান করেন। এই রকম মনের এমন স্থিতিতে কোন ব্যক্তি নিরন্তর ভগবানের দিব্য নাম উচ্চারণ করতে পারেন।