BN/750801 প্রবচন - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু নিউ অরলিন্স: Difference between revisions

 
(Vanibot #0025: NectarDropsConnector - add new navigation bars (prev/next))
 
Line 2: Line 2:
[[Category:BN/অমৃতবিন্দু - ১৯৭৫]]
[[Category:BN/অমৃতবিন্দু - ১৯৭৫]]
[[Category:BN/অমৃতবিন্দু - নিউ অরলিন্স]]
[[Category:BN/অমৃতবিন্দু - নিউ অরলিন্স]]
{{Audiobox_NDrops|BN/Bengali - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু|<mp3player>https://s3.amazonaws.com/vanipedia/Nectar+Drops/750801SB-NEW_ORLEANS_ND_01.mp3</mp3player>|"মৃত্যুর সময় তুমি যেমন চিন্তা করবে, ঠিক সেই রকম একটি দেহ লাভ করবে, ঠিক সেই রকম একটি দেহ লাভ করবে। এটাই প্রকৃতির নিয়ম। শ্রীকৃষ্ণ বলেছে প্রকৃতে......যং যং বাপি স্মরন্ ভাবং ত্যজত্যন্তে কলেবরম্ ([[Vanisource:BG 8.6 (1972)|শ্রীমদ্ভাগবদ্গীতা ৮.৬]]), তাই আমাদের ভাব, আমাদের চিন্তাকে প্রশিক্ষিত করে তুলতে হবে। যদি আমরা সারাক্ষণ কৃষ্ণ চিন্তায় থাকি, তাহলে মৃত্যুর সময় স্বাভাবিকভাবেই আমরা কৃষ্ণ চিন্তা করতে পারব। এটাই সাফল্য। তাহলে তৎক্ষণাৎ, ত্যক্তা দেহং পুনর্জন্ম  নৈতি ([[Vanisource:BG 4.9 (1972)|শ্রীমদ্ভাগবদ্গীতা ৪.৯]])। তুমি তৎক্ষণাৎ কৃষ্ণলোকে স্থানান্তরিত হবে এবং তোমার বাসনা অনুসারে তুমি গোপ গোপী , গাভী বা গোবৎস হবে। তারা সকলেই সমান। সেখানে কোন পার্থক্য নেই... সেটা চিন্ময় জগত। এখানে স্ত্রী, পুরুষ, গাভী, বাছুর, গাছ, ফুল এগুলোর মধ্যে পার্থক্য আছে। কিন্তু চিন্ময় জগতে এরকম কোন বিভেদ নেই। ফুলও ভক্ত, জীবন্ত। ফুল ফুল হয়ে শ্রীকৃষ্ণের সেবা করতে চায়। বাছুর বাছুর হিসেবে শ্রীকৃষ্ণের সেবা করতে চায়। গোপীরা গোপীর মতো করে শ্রীকৃষ্ণের সেবা করতে চায়। বৈচিত্র্য অনুসারে সকলেই সমান।"|Vanisource:750801 - Lecture SB 06.01.49 - New Orleans Farm|৭৫০৮০১ -  শ্রীমদ্ভাগবতম প্রবচন ০৬.০১.৪৯ - নতুন অরলিন্স ফার্ম }}
<!-- BEGIN NAVIGATION BAR -- DO NOT EDIT OR REMOVE -->
{{Nectar Drops navigation - All Languages|Bengali|BN/750730 প্রবচন - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু ডালাস|750730|BN/750801b কথোপকথন - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু নিউ অরলিন্স|750801b}}
<!-- END NAVIGATION BAR -->
{{Audiobox_NDrops|BN/Bengali - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু|<mp3player>https://s3.amazonaws.com/vanipedia/Nectar+Drops/750801SB-NEW_ORLEANS_ND_01.mp3</mp3player>|"মৃত্যুর সময় তুমি যেমন চিন্তা করবে, ঠিক সেই রকম একটি দেহ লাভ করবে। এটাই প্রকৃতির নিয়ম। শ্রীকৃষ্ণ বলেছে প্রকৃতে......যং যং বাপি স্মরন্ ভাবং ত্যজত্যন্তে কলেবরম্ ([[Vanisource:BG 8.6 (1972)|শ্রীমদ্ভাগবদ্গীতা ৮.৬]]), তাই আমাদের ভাব, আমাদের চিন্তাকে প্রশিক্ষিত করে তুলতে হবে। যদি আমরা সারাক্ষণ কৃষ্ণ চিন্তায় থাকি, তাহলে মৃত্যুর সময় স্বাভাবিকভাবেই আমরা কৃষ্ণ চিন্তা করতে পারব। এটাই সাফল্য। তাহলে তৎক্ষণাৎ, ত্যক্তা দেহং পুনর্জন্ম  নৈতি ([[Vanisource:BG 4.9 (1972)|শ্রীমদ্ভাগবদ্গীতা ৪.৯]])। তুমি তৎক্ষণাৎ কৃষ্ণলোকে স্থানান্তরিত হবে এবং তোমার বাসনা অনুসারে তুমি গোপ, গোপী , গাভী বা গোবৎস হবে। তারা সকলেই সমান। সেখানে কোন পার্থক্য নেই... সেটা চিন্ময় জগত। এখানে স্ত্রী, পুরুষ, গাভী, বাছুর, গাছ, ফুল এগুলোর মধ্যে পার্থক্য আছে। কিন্তু চিন্ময় জগতে এরকম কোন বিভেদ নেই। ফুলও ভক্ত, জীবন্ত। ফুল ফুল হয়ে শ্রীকৃষ্ণের সেবা করতে চায়। বাছুর বাছুর হিসেবে শ্রীকৃষ্ণের সেবা করতে চায়। গোপীরা গোপীর মতো করে শ্রীকৃষ্ণের সেবা করতে চায়। বৈচিত্র্য অনুসারে সকলেই সমান।"|Vanisource:750801 - Lecture SB 06.01.49 - New Orleans Farm|৭৫০৮০১ -  শ্রীমদ্ভাগবতম প্রবচন ০৬.০১.৪৯ - নতুন অরলিন্স ফার্ম }}

Latest revision as of 23:04, 20 August 2020

BN/Bengali - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু
"মৃত্যুর সময় তুমি যেমন চিন্তা করবে, ঠিক সেই রকম একটি দেহ লাভ করবে। এটাই প্রকৃতির নিয়ম। শ্রীকৃষ্ণ বলেছে প্রকৃতে......যং যং বাপি স্মরন্ ভাবং ত্যজত্যন্তে কলেবরম্ (শ্রীমদ্ভাগবদ্গীতা ৮.৬), তাই আমাদের ভাব, আমাদের চিন্তাকে প্রশিক্ষিত করে তুলতে হবে। যদি আমরা সারাক্ষণ কৃষ্ণ চিন্তায় থাকি, তাহলে মৃত্যুর সময় স্বাভাবিকভাবেই আমরা কৃষ্ণ চিন্তা করতে পারব। এটাই সাফল্য। তাহলে তৎক্ষণাৎ, ত্যক্তা দেহং পুনর্জন্ম নৈতি (শ্রীমদ্ভাগবদ্গীতা ৪.৯)। তুমি তৎক্ষণাৎ কৃষ্ণলোকে স্থানান্তরিত হবে এবং তোমার বাসনা অনুসারে তুমি গোপ, গোপী , গাভী বা গোবৎস হবে। তারা সকলেই সমান। সেখানে কোন পার্থক্য নেই... সেটা চিন্ময় জগত। এখানে স্ত্রী, পুরুষ, গাভী, বাছুর, গাছ, ফুল এগুলোর মধ্যে পার্থক্য আছে। কিন্তু চিন্ময় জগতে এরকম কোন বিভেদ নেই। ফুলও ভক্ত, জীবন্ত। ফুল ফুল হয়ে শ্রীকৃষ্ণের সেবা করতে চায়। বাছুর বাছুর হিসেবে শ্রীকৃষ্ণের সেবা করতে চায়। গোপীরা গোপীর মতো করে শ্রীকৃষ্ণের সেবা করতে চায়। বৈচিত্র্য অনুসারে সকলেই সমান।"
৭৫০৮০১ - শ্রীমদ্ভাগবতম প্রবচন ০৬.০১.৪৯ - নতুন অরলিন্স ফার্ম