BN/Prabhupada 0170 - আমাদের গোস্বামীদের অনুসরণ করতে হবে: Difference between revisions

(Created page with "<!-- BEGIN CATEGORY LIST --> Category:1080 Bengali Pages with Videos Category:Prabhupada 0170 - in all Languages Category:BN-Quotes - 1976 Category:BN-Quotes - L...")
 
No edit summary
 
Line 7: Line 7:
[[Category:BN-Quotes - in India, Vrndavana]]
[[Category:BN-Quotes - in India, Vrndavana]]
<!-- END CATEGORY LIST -->
<!-- END CATEGORY LIST -->
<!-- BEGIN NAVIGATION BAR -- TO CHANGE TO YOUR OWN LANGUAGE BELOW SEE THE PARAMETERS OR VIDEO -->
<!-- BEGIN NAVIGATION BAR -- DO NOT EDIT OR REMOVE -->
{{1080 videos navigation - All Languages|French|FR/Prabhupada 0169 - Est-il difficile de voir Krishna|0169|FR/Prabhupada 0171 - Pas question de bon gouvernement sans varnashram-dharma|0171}}
{{1080 videos navigation - All Languages|Bengali|BN/Prabhupada 0169 - কৃষ্ণকে দেখতে অসুবিধা কোথায়|0169|BN/Prabhupada 0171 - ভালো সরকারের কথা ভুলে যান লক্ষ লক্ষ বছরের জন্য, যতক্ষন ...|0171}}
<!-- END NAVIGATION BAR -->
<!-- END NAVIGATION BAR -->
<!-- BEGIN ORIGINAL VANIQUOTES PAGE LINK-->
<!-- BEGIN ORIGINAL VANIQUOTES PAGE LINK-->
Line 30: Line 30:


<!-- BEGIN TRANSLATED TEXT -->
<!-- BEGIN TRANSLATED TEXT -->
সুতরাং এই সংহিতা ... সংহিতা মানে বৈদিক সাহিত্য। অনেক হতভাগা আছে, তারা বলে যে "ভাগবতম ব্যাসদেব লেখেন নি, এটি কোন বোপদেবের লেখা। তারা এইরকম বলে। মায়াবাদী, নিরিশ্বরবাদী। কারন যদিও নিরিশ্বরবাদী অথবা মায়াবাদী নেতা সংঙ্করাচার্য, তিনি ভগবদ-গীতার উপর মন্তব্য লিখেছেন, কিন্তু তিনি শ্রীমদ্ভাগবতম স্পর্শ করতে পারতেন না, কারন শ্রীমদ্ভাগবতমে জিনিসটা এত সুন্দরভাবে সেট আপ হয়, কৃত্যানুকর্ম, যেটা মায়াবাদীদের দ্বারা প্রমাণ করা সম্ভব নয় যে, ভগবান নিরাকার। তারা এটা করতে পারে না। এখন তারা করছে , তারা তাদের নিজের মত করে ভাগবতম পড়ছে, কিন্তু যে কোন বুদ্ধিমান মানুষ আপীল করে না। কখনো কখনো আমি দেখেছি একজন বড় মায়াবাদী একটা শ্লোক ব্যাখ্যা করছে ভাগবতম থেকে। যে "কারন আপনি ভগবান, তাই যদি আপনি খুশী হন, তাহলে ভগবান খুশী হবেন "। এটা তাদের দর্শন। "আপনার প্রয়োজন নেই আলাদা করে ভগবানকে খুশি করার। সুতরাং যদি আপনি মদ পান করার দ্বারা সন্তুষ্ট হন, তাহলে ভগবান সন্তুষ্ট। "এটা তাদের ব্যাখ্যা। অতএব চৈতন্য মহাপ্রভু এই মায়াবাদী ভাষ্যর নিন্দা করেছেন। চৈতন্য মহাপ্রভু বলেছেন, মায়াবাদী -ভাষ্য শুনিলে হয় সর্বনাশ ([[Vanisource:CC Madhya 6.169|চৈ.চ.মধ্য ৬.১৬৯]]) মায়াবাদী কৃষ্ণে অপরাধী। তিনি স্পষ্টতই বলেন। কোন আপস নয়। মায়াবাদীরা, তারা কৃষ্ণের চরনে অপরাধী। তানহং দ্বিষতঃ ক্রূরান ([[Vanisource:BG 16.19|ভ.গী.১৬.১৯]]) কৃষ্ণ আরও বলেছেন। তারা খুব, খুব কৃষ্ণের প্রতি হিংসাপরায়ন। কৃষ্ণ দ্বিভুজ মুরলীধর, শ্যামসুন্দর এবং মায়াবাদীরা ব্যাখ্যা করে যে "কৃষ্ণের কোন হাত নেই, পা নেই। এই সব কল্পনা। " এটা কত অপরাধ, তারা জানে না। কিন্তু আমাদের মত মানুষকে, চৈতন্য মহাপ্রভু স্পষ্টতই সতর্ক করে দিয়েছেন যে "মায়াবাদীদের কাছে যেও না"। মায়াবাদী ভাষ্য শুনিলে হয় সর্বনাশ। মায়াবাদী হয় কৃষ্ণে অপরাধী। এটি শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুর বিবৃতি। সুতরাং আপনাকে খুব, খুব সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। কোনও মায়াবতী কথা শুনতে চাইবেন না। অনেক মায়াবাদী বৈষ্ণবের পোশাকে রয়েছে। শ্রী ভক্তিবিনোদ ঠাকুর তাদের সম্পর্কে ব্যাখ্যা করেছেন, যে এই তো এক কলির চেলা নাকে তিলক গলায় মালা, যে "এখানে কলির অনুগামী। যদিও তাদের আছে নাকে তিলক এবং গলায় মালা, কিন্তু সে এক কলির চেলা।" যদি সে মায়াবাদী, সহজ ভজন করছে মামু সঙ্গে লয়ে পরের বালা। তাই সেই জিনিস সেখানে আছে। আপনি বৃন্দাবনে আসলে খুব সাবধান, খুব সাবধান। মায়াবাদী ভাষ্য শুনিলে ([[Vanisource:CC Madhya 6.169|চৈ.চ.মধ্য ৬.১৬৯]]) এখানে অনেক মায়াবাদী আছে, অনেক তথাকথিত তিলক-মালা, কিন্তু আপনি জানেন না তাদের ভিতরে কি আছে। কিন্তু মহান আচার্য, তারা খুঁজে বের করতে পারেন। শ্রুতি-স্মৃতি-পুরানাদি পঞ্চরাত্রি বিধিং বিনা ঐকান্তিকী হরের ভক্তির উৎপাতয়ে কল্পতে (ব্র.সং ১.২.১০১) তারা শুধুমাত্র ঝামেলা তৈরি করে। অতএব আমাদের গোস্বামীদের অনুসরন করতে হবে, গোস্বামী সাহিত্য, বিশেষ করে ভক্তি-রসামৃত-সিন্ধু্তে, যা আমরা ভক্তি রসামৃত সিন্ধুতে অনুবাদ করেছি, আপনারা প্রত্যেকে খুব সাবধানে পড়বেন এবং অগ্রগতি করবেন। মায়াবাদী তথাকথিত বৈষ্ণব দ্বারা তিক্ততা করবেন না। এটা খুব বিপজ্জনক। অতএব বলা হয়, স সংহিতা ভগবতিং কৃত্যানুক্রম্য আত্মজ। এটা খুব গোপনীয় বিষয়। তিনি এটি শেখান, নির্দেশ দেন শুকদেব গোস্বামীকে।  
সুতরাং এই সংহিতা ... সংহিতা মানে বৈদিক সাহিত্য। অনেক মূর্খ আছে, তারা বলে যে "ভাগবতম ব্যাসদেব লেখেন নি, এটি কোন বোপদেবের লেখা। তারা এইরকম বলে। মায়াবাদী, নিরীশ্বরবাদী। কারণ যদিও নিরীশ্বরবাদী অথবা মায়াবাদী নেতা শঙ্করাচার্য,
তিনি ভগবদ-গীতার উপর মন্তব্য লিখেছেন, কিন্তু তিনি শ্রীমদ্ভাগবতম্‌ স্পর্শ করতে পারতেন না, কারণ শ্রীমদ্ভাগবতমে জিনিসটা এত সুন্দরভাবে বর্ণিত আছছে, কৃত্যানুক্রম্য, যেটা মায়াবাদীদের দ্বারা প্রমাণ করা সম্ভব নয় যে, ভগবান নিরাকার। তারা এটা করতে পারে না। আজকাল ওরা করছে , ওরা তাদের নিজের মত করে ভাগবত পড়ছে, কিন্তু ওদের এই পড়া কোন বুদ্ধিমান মানুষকে আকৃষ্ট করে না। কখনো কখনো আমি দেখেছি একজন বড় মায়াবাদী একটা শ্লোক ব্যাখ্যা করছে ভাগবত থেকে। যে "কারণ আপনি ভগবান, তাই যদি আপনি খুশী হন, তাহলে ভগবান খুশী হবেন "। এটা তাদের দর্শন। "আপনার আলাদা করে ভগবানকে খুশি করার প্রয়োজন নেই। সুতরাং যদি আপনি মদ খেয়ে সন্তুষ্ট হন, তাহলে ভগবান সন্তুষ্ট। "এটা তাদের ব্যাখ্যা।  
 
অতএব চৈতন্য মহাপ্রভু এই মায়াবাদী ভাষ্যের নিন্দা করেছেন। চৈতন্য মহাপ্রভু বলেছেন, মায়াবাদী -ভাষ্য শুনিলে হয় সর্বনাশ ([[Vanisource:CC Madhya 6.169|চৈ.চ.মধ্য ৬.১৬৯]]) মায়াবাদী কৃষ্ণে অপরাধী। তিনি স্পষ্টতই বলেন। কোন আপস নয়। মায়াবাদীরা, তারা কৃষ্ণের চরণে অপরাধী। তানহং দ্বিষতঃ ক্রূরান ([[Vanisource:BG 16.19 (1972)|ভ.গী.১৬.১৯]]) কৃষ্ণ আরও বলেছেন। তারা খুব, খুব কৃষ্ণের প্রতি হিংসাপরায়ন। কৃষ্ণ দ্বিভুজ মুরলীধর, শ্যামসুন্দর এবং মায়াবাদীরা ব্যাখ্যা করে যে "কৃষ্ণের কোন হাত নেই, পা নেই। এই সব কল্পনা। " এটা কত অপরাধ, তারা জানে না। কিন্তু আমাদের মত মানুষকে, চৈতন্য মহাপ্রভু স্পষ্টতই সতর্ক করে দিয়েছেন যে "মায়াবাদীদের কাছে যেও না"। মায়াবাদী ভাষ্য শুনিলে হয় সর্বনাশ। মায়াবাদী হয় কৃষ্ণে অপরাধী।  
 
এটি শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর বিবৃতি। সুতরাং আপনাকে খুব, খুব সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। কোনও মায়াবাদীর কথা শুনতে যাবেন না। অনেক মায়াবাদী বৈষ্ণবের পোশাকে রয়েছে। শ্রীল ভক্তিবিনোদ ঠাকুর তাদের সম্পর্কে ব্যাখ্যা করেছেন যে, এই তো এক কলির চেলা নাকে তিলক গলায় মালা, যে "এ হল কলির অনুগামী। যদিও তাদের আছে নাকে তিলক এবং গলায় মালা, কিন্তু সে এক কলির চেলা।" যদি সে মায়াবাদী, সহজ ভজন করছে মামু সঙ্গে লয়ে পরের বালা। তাই এসব ব্যাপার আছে। আপনারা বৃন্দাবনে এসেছেন, খুব সাবধান, খুব সাবধান। মায়াবাদী ভাষ্য শুনিলে ([[Vanisource:CC Madhya 6.169|চৈ.চ.মধ্য ৬.১৬৯]]) এখানে অনেক মায়াবাদী আছে, অনেক তথাকথিত তিলক-মালা, কিন্তু আপনি জানেন না তাদের ভিতরে কি আছে। কিন্তু মহান আচার্য, তারা খুঁজে বের করতে পারেন।  
 
:শ্রুতি-স্মৃতি-পুরানাদি  
 
:পঞ্চরাত্রি বিধিং বিনা  
 
:ঐকান্তিকী হরের ভক্তির  
 
:উৎপাতয়ে কল্পতে  
 
:(ব্র.সং ১.২.১০১)  
 
তারা শুধুমাত্র ঝামেলা তৈরি করে। অতএব আমাদের গোস্বামীদের অনুসরণ করতে হবে, গোস্বামী সাহিত্য, বিশেষ করে ভক্তি-রসামৃত-সিন্ধু্তে, যা আমরা ভক্তিরসামৃতসিন্ধুতে অনুবাদ করেছি, তোমাদের প্রত্যেকের খুব গভীরভাবে তা পড়া উচিত এবং ফলে অগ্রগতি করতে পারবে। মায়াবাদী বা তথাকথিত বৈষ্ণবের শিকার হবে না। এটা খুবই বিপজ্জনক।  
 
অতএব বলা হয়, স সংহিতা ভগবতিং কৃত্যানুক্রম্য আত্মজ ([[Vanisource:SB 1.7.8|শ্রীমদ্ভাগবত ১.৭.৮]])। এটা খুব গোপনীয় বিষয়। তিনি এটি শেখান, নির্দেশ দেন শুকদেব গোস্বামীকে।  
<!-- END TRANSLATED TEXT -->
<!-- END TRANSLATED TEXT -->

Latest revision as of 02:35, 4 December 2021



Lecture on SB 1.7.8 -- Vrndavana, September 7, 1976

সুতরাং এই সংহিতা ... সংহিতা মানে বৈদিক সাহিত্য। অনেক মূর্খ আছে, তারা বলে যে "ভাগবতম ব্যাসদেব লেখেন নি, এটি কোন বোপদেবের লেখা। তারা এইরকম বলে। মায়াবাদী, নিরীশ্বরবাদী। কারণ যদিও নিরীশ্বরবাদী অথবা মায়াবাদী নেতা শঙ্করাচার্য, তিনি ভগবদ-গীতার উপর মন্তব্য লিখেছেন, কিন্তু তিনি শ্রীমদ্ভাগবতম্‌ স্পর্শ করতে পারতেন না, কারণ শ্রীমদ্ভাগবতমে জিনিসটা এত সুন্দরভাবে বর্ণিত আছছে, কৃত্যানুক্রম্য, যেটা মায়াবাদীদের দ্বারা প্রমাণ করা সম্ভব নয় যে, ভগবান নিরাকার। তারা এটা করতে পারে না। আজকাল ওরা করছে , ওরা তাদের নিজের মত করে ভাগবত পড়ছে, কিন্তু ওদের এই পড়া কোন বুদ্ধিমান মানুষকে আকৃষ্ট করে না। কখনো কখনো আমি দেখেছি একজন বড় মায়াবাদী একটা শ্লোক ব্যাখ্যা করছে ভাগবত থেকে। যে "কারণ আপনি ভগবান, তাই যদি আপনি খুশী হন, তাহলে ভগবান খুশী হবেন "। এটা তাদের দর্শন। "আপনার আলাদা করে ভগবানকে খুশি করার প্রয়োজন নেই। সুতরাং যদি আপনি মদ খেয়ে সন্তুষ্ট হন, তাহলে ভগবান সন্তুষ্ট। "এটা তাদের ব্যাখ্যা।

অতএব চৈতন্য মহাপ্রভু এই মায়াবাদী ভাষ্যের নিন্দা করেছেন। চৈতন্য মহাপ্রভু বলেছেন, মায়াবাদী -ভাষ্য শুনিলে হয় সর্বনাশ (চৈ.চ.মধ্য ৬.১৬৯) মায়াবাদী কৃষ্ণে অপরাধী। তিনি স্পষ্টতই বলেন। কোন আপস নয়। মায়াবাদীরা, তারা কৃষ্ণের চরণে অপরাধী। তানহং দ্বিষতঃ ক্রূরান (ভ.গী.১৬.১৯) কৃষ্ণ আরও বলেছেন। তারা খুব, খুব কৃষ্ণের প্রতি হিংসাপরায়ন। কৃষ্ণ দ্বিভুজ মুরলীধর, শ্যামসুন্দর এবং মায়াবাদীরা ব্যাখ্যা করে যে "কৃষ্ণের কোন হাত নেই, পা নেই। এই সব কল্পনা। " এটা কত অপরাধ, তারা জানে না। কিন্তু আমাদের মত মানুষকে, চৈতন্য মহাপ্রভু স্পষ্টতই সতর্ক করে দিয়েছেন যে "মায়াবাদীদের কাছে যেও না"। মায়াবাদী ভাষ্য শুনিলে হয় সর্বনাশ। মায়াবাদী হয় কৃষ্ণে অপরাধী।

এটি শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর বিবৃতি। সুতরাং আপনাকে খুব, খুব সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। কোনও মায়াবাদীর কথা শুনতে যাবেন না। অনেক মায়াবাদী বৈষ্ণবের পোশাকে রয়েছে। শ্রীল ভক্তিবিনোদ ঠাকুর তাদের সম্পর্কে ব্যাখ্যা করেছেন যে, এই তো এক কলির চেলা নাকে তিলক গলায় মালা, যে "এ হল কলির অনুগামী। যদিও তাদের আছে নাকে তিলক এবং গলায় মালা, কিন্তু সে এক কলির চেলা।" যদি সে মায়াবাদী, সহজ ভজন করছে মামু সঙ্গে লয়ে পরের বালা। তাই এসব ব্যাপার আছে। আপনারা বৃন্দাবনে এসেছেন, খুব সাবধান, খুব সাবধান। মায়াবাদী ভাষ্য শুনিলে (চৈ.চ.মধ্য ৬.১৬৯) এখানে অনেক মায়াবাদী আছে, অনেক তথাকথিত তিলক-মালা, কিন্তু আপনি জানেন না তাদের ভিতরে কি আছে। কিন্তু মহান আচার্য, তারা খুঁজে বের করতে পারেন।

শ্রুতি-স্মৃতি-পুরানাদি
পঞ্চরাত্রি বিধিং বিনা
ঐকান্তিকী হরের ভক্তির
উৎপাতয়ে কল্পতে
(ব্র.সং ১.২.১০১)

তারা শুধুমাত্র ঝামেলা তৈরি করে। অতএব আমাদের গোস্বামীদের অনুসরণ করতে হবে, গোস্বামী সাহিত্য, বিশেষ করে ভক্তি-রসামৃত-সিন্ধু্তে, যা আমরা ভক্তিরসামৃতসিন্ধুতে অনুবাদ করেছি, তোমাদের প্রত্যেকের খুব গভীরভাবে তা পড়া উচিত এবং ফলে অগ্রগতি করতে পারবে। মায়াবাদী বা তথাকথিত বৈষ্ণবের শিকার হবে না। এটা খুবই বিপজ্জনক।

অতএব বলা হয়, স সংহিতা ভগবতিং কৃত্যানুক্রম্য আত্মজ (শ্রীমদ্ভাগবত ১.৭.৮)। এটা খুব গোপনীয় বিষয়। তিনি এটি শেখান, নির্দেশ দেন শুকদেব গোস্বামীকে।