BN/Prabhupada 0188 - জীবনের সমস্ত সমস্যার চূড়ান্ত সমাধান: Difference between revisions

(Created page with "<!-- BEGIN CATEGORY LIST --> Category:1080 Bengali Pages with Videos Category:Prabhupada 0188 - in all Languages Category:BN-Quotes - 1969 Category:BN-Quotes - L...")
 
No edit summary
 
Line 7: Line 7:
[[Category:BN-Quotes - in USA, Los Angeles]]
[[Category:BN-Quotes - in USA, Los Angeles]]
<!-- END CATEGORY LIST -->
<!-- END CATEGORY LIST -->
<!-- BEGIN NAVIGATION BAR -- TO CHANGE TO YOUR OWN LANGUAGE BELOW SEE THE PARAMETERS OR VIDEO -->
<!-- BEGIN NAVIGATION BAR -- DO NOT EDIT OR REMOVE -->
{{1080 videos navigation - All Languages|French|FR/Prabhupada 0187 - Demeurez toujours dans la lumière|0187|FR/Prabhupada 0189 - Le dévot est au delà des trois gunas|0189}}
{{1080 videos navigation - All Languages|Bengali|BN/Prabhupada 0187 - সর্বদা উজ্জ্বল আলোতে থাকুন|0187|BN/Prabhupada 0189 - ভক্তকে তিনগুণের উপরে রাখুন|0189}}
<!-- END NAVIGATION BAR -->
<!-- END NAVIGATION BAR -->
<!-- BEGIN ORIGINAL VANIQUOTES PAGE LINK-->
<!-- BEGIN ORIGINAL VANIQUOTES PAGE LINK-->
Line 30: Line 30:


<!-- BEGIN TRANSLATED TEXT -->
<!-- BEGIN TRANSLATED TEXT -->
বিষ্ণুজনঃ প্রভুপাদ, আপনি বর্ণনা করেছেন যে ভগবান সর্ব কারনের কারন, এবং যেহেতু কেউই ভগবানকে জানে না, কিভাবে মানুষের কাছে এটা জানা সম্ভব যে,সে কিভাবে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে? কিভাবে তারা জানেন,  তারা কিভাবে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে ,কৃষ্ণকে কেউ জানেন না এবং তিনি যে মূল কারণ। কিভাবে তারা জানতে পারবে যে এটার কারন কৃষ্ণ সেই জিনিসটা ঘটছে? প্রভুপাদঃ কিভাবে আপনি জানতে পারবেন যে আপনি  রাষ্ট্র দ্বারা নিয়ন্ত্রিত? কিভাবে জানবেন? বিষ্ণুজনঃ রাষ্ট্রতে একটি আইনবুক আছে। প্রভুপাদঃ অতএব আমরা আইন বই পেয়েছি। অনাদি বহিমুখ জীব কৃষ্ণ ভুলি গেলা, অথএব কৃষ্ণ বেদে পুরানে করিলা। কারন আপনি কৃষ্ণকে ভুলে গেছেন, তাইজন্য কৃষ্ণ আপনাদের অনেক বই দিয়েছেন, বৈদিক সাহিত্য। অতএব আমি জোর দিয়ে বলছিলাম, নোংরা সাহিত্য পড়ে আপনার সময় নষ্ট করবেন না। শুধু এই বৈদিক সাহিত্যে আপনার মন নিবদ্ধ করুন। তারপর আপনি জা্নতে পারবেন। কেন এইসব বই এখানে আছে? শুধু আপনাকে আইনুবর্তিতা স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য। কিন্তু যদি আপনি এই সুবিধা গ্রহণ না করেন, তাহলে আপনি আপনার জীবন অপব্যবহার করছেন। এই প্রচার কাজ, বই প্রকাশ, সাহিত্য, পত্রিকা, কৃষ্ণভাবনা আন্দোলন, সবকিছুই আপনাকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে কিভাবে আমরা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছি, যিনি সর্বোচ্চ নিয়ামক, কিভাবে আপনার জীবন সফল হতে পারে, কিভাবে আপনি এই নিয়ন্ত্রিত জীবন থেকে মুক্তি হতে পারি, কিভাবে আপনি স্বাধীন জীবন পেতে পারেন। এই আন্দোলনে। এই কৃষ্ণভাবনা আন্দোলন সেই উদ্দেশ্যে, অন্যথায়, এই আন্দোলনের কি উপযোগিতা? এটি একটি "ইসম" নয় শুধু কিছু অস্থায়ী সংকট তৈরি করবে। এটি জীবনের সকল সমস্যার চূড়ান্ত সমাধান, এই কৃষ্ণ ভাবনামৃত আন্দোলন। এবং হৃদয়ের পটভূমির এই কীর্তন, যেখানে আপনি এই বার্তা পাবেন। চেত দর্পম মার্জনম ([[Vanisource:CC Antya 20.12|চৈ.চ.অন্ত ২০.১২]]), হৃদয় শুদ্ধ করা। তারপর আপনি বার্তা গ্রহণ করতে পারবেন। সুতরাং আমাদের প্রক্রিয়াটি খুব বৈজ্ঞানিক, অনুমোদিত, এবং যদি কেউ এটি গ্রহণ করে তবে সে ধীরে ধীরে উপলব্ধি করবে, এবং সেটি উন্নত হবে। এই ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই।  
বিষ্ণুজনঃ প্রভুপাদ, আপনি বর্ণনা করেছেন যে ভগবান সর্ব কারনের কারন, এবং যেহেতু কেউই ভগবানকে জানে না, কিভাবে মানুষের কাছে এটা জানা সম্ভব যে,সে কিভাবে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে? কিভাবে তারা জানেন,  তারা কিভাবে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে ,কৃষ্ণকে কেউ জানেন না এবং তিনি যে মূল কারণ। কিভাবে তারা জানতে পারবে যে এটার কারন কৃষ্ণ সেই জিনিসটা ঘটছে?  
 
প্রভুপাদঃ কিভাবে আপনি জানতে পারবেন যে আপনি  রাষ্ট্র দ্বারা নিয়ন্ত্রিত? কিভাবে জানবেন?  
 
বিষ্ণুজনঃ রাষ্ট্রতে একটি আইনবুক আছে।  
 
প্রভুপাদঃ অতএব আমরা আইন বই পেয়েছি। অনাদি বহিমুখ জীব কৃষ্ণ ভুলি গেলা, অথএব কৃষ্ণ বেদে পুরানে করিলা। কারন আপনি কৃষ্ণকে ভুলে গেছেন, তাইজন্য কৃষ্ণ আপনাদের অনেক বই দিয়েছেন, বৈদিক সাহিত্য। অতএব আমি জোর দিয়ে বলছিলাম, নোংরা সাহিত্য পড়ে আপনার সময় নষ্ট করবেন না। শুধু এই বৈদিক সাহিত্যে আপনার মন নিবদ্ধ করুন। তারপর আপনি জা্নতে পারবেন। কেন এইসব বই এখানে আছে? শুধু আপনাকে আইনুবর্তিতা স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য। কিন্তু যদি আপনি এই সুবিধা গ্রহণ না করেন, তাহলে আপনি
আপনার জীবন অপব্যবহার করছেন। এই প্রচার কাজ, বই প্রকাশ, সাহিত্য, পত্রিকা, কৃষ্ণভাবনা আন্দোলন, সবকিছুই আপনাকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে কিভাবে আমরা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছি, যিনি সর্বোচ্চ নিয়ামক, কিভাবে আপনার জীবন সফল হতে পারে, কিভাবে আপনি এই নিয়ন্ত্রিত জীবন থেকে মুক্তি হতে পারি, কিভাবে আপনি স্বাধীন জীবন পেতে পারেন। এই আন্দোলনে। এই কৃষ্ণভাবনা আন্দোলন সেই উদ্দেশ্যে, অন্যথায়, এই আন্দোলনের কি উপযোগিতা? এটি একটি "ইসম" নয় শুধু কিছু অস্থায়ী সংকট তৈরি করবে। এটি জীবনের সকল সমস্যার চূড়ান্ত সমাধান, এই কৃষ্ণ ভাবনামৃত আন্দোলন। এবং হৃদয়ের পটভূমির এই কীর্তন, যেখানে আপনি এই বার্তা পাবেন। চেত দর্পম মার্জনম ([[Vanisource:CC Antya 20.12|চৈ.চ.অন্ত ২০.১২]]), হৃদয় শুদ্ধ করা। তারপর আপনি বার্তা গ্রহণ করতে পারবেন। সুতরাং আমাদের প্রক্রিয়াটি খুব বৈজ্ঞানিক, অনুমোদিত, এবং যদি কেউ এটি গ্রহণ করে তবে সে ধীরে ধীরে উপলব্ধি করবে, এবং সেটি উন্নত হবে। এই ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই।  
<!-- END TRANSLATED TEXT -->
<!-- END TRANSLATED TEXT -->

Latest revision as of 07:26, 4 December 2021



Lecture on SB 2.3.17 -- Los Angeles, July 12, 1969

বিষ্ণুজনঃ প্রভুপাদ, আপনি বর্ণনা করেছেন যে ভগবান সর্ব কারনের কারন, এবং যেহেতু কেউই ভগবানকে জানে না, কিভাবে মানুষের কাছে এটা জানা সম্ভব যে,সে কিভাবে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে? কিভাবে তারা জানেন, তারা কিভাবে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে ,কৃষ্ণকে কেউ জানেন না এবং তিনি যে মূল কারণ। কিভাবে তারা জানতে পারবে যে এটার কারন কৃষ্ণ সেই জিনিসটা ঘটছে?

প্রভুপাদঃ কিভাবে আপনি জানতে পারবেন যে আপনি রাষ্ট্র দ্বারা নিয়ন্ত্রিত? কিভাবে জানবেন?

বিষ্ণুজনঃ রাষ্ট্রতে একটি আইনবুক আছে।

প্রভুপাদঃ অতএব আমরা আইন বই পেয়েছি। অনাদি বহিমুখ জীব কৃষ্ণ ভুলি গেলা, অথএব কৃষ্ণ বেদে পুরানে করিলা। কারন আপনি কৃষ্ণকে ভুলে গেছেন, তাইজন্য কৃষ্ণ আপনাদের অনেক বই দিয়েছেন, বৈদিক সাহিত্য। অতএব আমি জোর দিয়ে বলছিলাম, নোংরা সাহিত্য পড়ে আপনার সময় নষ্ট করবেন না। শুধু এই বৈদিক সাহিত্যে আপনার মন নিবদ্ধ করুন। তারপর আপনি জা্নতে পারবেন। কেন এইসব বই এখানে আছে? শুধু আপনাকে আইনুবর্তিতা স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য। কিন্তু যদি আপনি এই সুবিধা গ্রহণ না করেন, তাহলে আপনি আপনার জীবন অপব্যবহার করছেন। এই প্রচার কাজ, বই প্রকাশ, সাহিত্য, পত্রিকা, কৃষ্ণভাবনা আন্দোলন, সবকিছুই আপনাকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে কিভাবে আমরা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছি, যিনি সর্বোচ্চ নিয়ামক, কিভাবে আপনার জীবন সফল হতে পারে, কিভাবে আপনি এই নিয়ন্ত্রিত জীবন থেকে মুক্তি হতে পারি, কিভাবে আপনি স্বাধীন জীবন পেতে পারেন। এই আন্দোলনে। এই কৃষ্ণভাবনা আন্দোলন সেই উদ্দেশ্যে, অন্যথায়, এই আন্দোলনের কি উপযোগিতা? এটি একটি "ইসম" নয় শুধু কিছু অস্থায়ী সংকট তৈরি করবে। এটি জীবনের সকল সমস্যার চূড়ান্ত সমাধান, এই কৃষ্ণ ভাবনামৃত আন্দোলন। এবং হৃদয়ের পটভূমির এই কীর্তন, যেখানে আপনি এই বার্তা পাবেন। চেত দর্পম মার্জনম (চৈ.চ.অন্ত ২০.১২), হৃদয় শুদ্ধ করা। তারপর আপনি বার্তা গ্রহণ করতে পারবেন। সুতরাং আমাদের প্রক্রিয়াটি খুব বৈজ্ঞানিক, অনুমোদিত, এবং যদি কেউ এটি গ্রহণ করে তবে সে ধীরে ধীরে উপলব্ধি করবে, এবং সেটি উন্নত হবে। এই ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই।