"এটি হচ্ছে সদাচারের সূচনাঃ ভোরে ঘুম থেকে ওঠা, পরিষ্কার হওয়া, জপ করা, বৈদিক মন্ত্র উচ্চারণ করা যা এই যুগে সরলভাবে হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র রূপে দেয়া হয়েছে। এখান থেকে সদাচার শুরু। সদাচার মানে পাপকর্মের প্রতিক্রিয়া থেকে মুক্তি। বিধিবদ্ধ নিয়ম না মানলে কেউই মুক্তি পাবে না। আর সমস্ত পাপ প্রতিক্রিয়া থেকে মুক্তি না পেলে কেউ ভগবানকে উপলব্ধি করতে পারে না। যারা সদাচার পালন করে না, বিধিনিষেধ মানে না, তারা ঠিক পশুর মতো, পশুরা কিছু মানতে পারে না... অবশ্য ওদের নিজেদের স্বভাব অনুযায়ী কিছু নিয়ম ওরা মানে। কিন্তু তারপরও মানুষের উন্নত চেতনা থাকার পরও সে যদি তা যথার্থ ভাবে ব্যবহার না করে, তাদের উন্নত চেতনার অপব্যবহার করে, তবে তারা পশুর চেয়েও জঘন্য হয়ে যায়।"
|